দৈনিক সোনালী নিউজের
সম্পাদক ও প্রকাশকের
প্রেস বিজ্ঞপ্তি,
কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা চত্বরে দীর্ঘদিন ধরে অনিয়ম-দুর্নীতি চলে আসছিল ,
আমি মোঃ সোহেল রানা দৈনিক সোনালী খবর যোগদান করার পর দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করি
দৌলতপুর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে প্রত্যেক দলিল প্রতি 1800 টাকা আদায় করেছে স্থানীয় নেতাকর্মীরা নির্দেশে । এই বিষয়টির দৌলতপুর থানাই প্রত্যেকটি সচেতন নাগরিক জানে সরকারি ফি 370 টাকা থাকলেই আদায় হত 1800 টাকা স্থানীয় নেতা সহ বিভিন্ন দপ্তরে টাকা ভাগাভাগি হত এমন অবস্থায় ডকুমেন্ট প্রমাণসহ আমি প্রথম পর্যায়ে সাব রেজিস্ট্রার বরাবর অভিযোগ করলেও ঘুষ দুর্নীতি থেমে থাকে না
তারপর দৌলতপুর সাব রেজিস্ট্রার সহ 5 সিন্ডিকেটের নামে দৈনিক সোনালী খবরের দুর্নীতি নিউজ প্রকাস হয়
তারপর নিউজ করার সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে অনেক কথা কাটাকাটি হয় এমনকি আমার উপরে অনেক হুমকি আসে এ সমস্ত নিউজ বন্ধ না করলে আমার উপরে হামলা করার চেষ্টা করবে বলে আমি জানতে পারি ।পরবর্তীতে বিষয়টি মাননীয় এমপি মহোদয় জানান সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত পদক্ষেপ নেন দুই দিনের মাথায় 1800 টাকা থেকে 370 টাকা চলে আসে , অবশেষে উপজেলা চত্বরে নেতাকর্মীদের ঘুষ দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যায়, এখানেই শেষ নেই দৌলতপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করে যাচ্ছে দৌলতপুর স্থানীয় নেতারা ।
শিক্ষক বদলি বাণিজ্য সহ বেশকিছু দুর্নীতি মহাউৎসব
জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ বদলি বাণিজ্য হয়
স্থানীয় নেতাকর্মী নির্দেশে 11 জনের বদলির কাগজপত্র প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে জমা দেয় প্রত্যেকটি বদলির জন্য 40 থেকে 50 হাজার টাকা চুক্তি হয় , আমি ছোটখাটো একটি ব্যবসা করতাম যেই ঘরে ব্যবসা করতাম সেই ঘর মালিকের স্ত্রী বদলির জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের সাথে যোগাযোগ করি। যোগাযোগ করা হলে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার বলেন আপনি স্থানীয় নেতা সাথে কথা বলুন তিনি অনেক আবেদন করেছে আপনিও ওনার সাথে একতা হয়ে আপনি কাজ করেন তারপরে আমি তার সঙ্গে যোগাযোগ করার পর স্থানীয় নেতা একজন বিশেষ লোক পাঠায় দৌলতপুর নাবিলা কম্পিউটার তারেক ভাইয়ের কাছে থেকে কিছু চা নাস্তা খাওয়ার জন্য নগদ টাকা বুঝিয়া নিয়ে তারপরে কাজ শুরু করে দেন ।
হঠাৎ করে তারিখ ভাইয়ের স্ত্রী জায়গায় আর একজনকে মোটা অংকের টাকা পেয়ে তাকে বদলি করে দেয় বিষয়টি আমি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে জানতে চাইলে বলে আমার কিছু করার নেই স্থানীয় নেতা নির্দেশে এগুলো হয়েছে অতএব আপনি ওনার সাথে যোগাযোগ করুন পরবর্তীতে আমি স্থানীয় নেতার কাছে জানতে চাইলে বলে সমস্যা নাই আমি কিছু দিনের ভেতরেই অন্যভাবে ব্যবস্থা করে দেব
আমি অনুসন্ধান চালাতে শুরু করলাম ডকুমেন্ট হাতে পেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে নিউজ করলাম নিউজ করার পর নিউজ কাটিং শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেওয়ার পর তাৎক্ষণিক তাকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয় তারপরও থেমে নেই দৌলতপুর উপজেলা চত্বরে ঘুষ-দুর্নীতি অবশেষে দৌলতপুর সমাজসেবা অফিসের বিরুদ্ধে নিউজ করতে গিয়ে অনেক তথ্য বের হয়ে আসে প্রতিবন্ধী ভাতা মুক্তিযোদ্ধা ভাতা বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত স্থানীয় নেতা ও সমাজসেবা কর্মকর্তা নিউজ করার পর দিন
নেতাদের মুখোমুখি হয় বিভিন্ন ভাবে আমাকে হুমকি দেয়ার পরও আমার নিউজ চলমান ছিল। বর্তমান এখন বিভিন্ন ভাবে জানা যায় স্থানীয় নেতা চারজন বডিগার্ড প্রত্যেক জন 28 লাখ 20 লাখ এবং 16 লাখ টাকা দাবি করছেন এটা একটা হাস্যকর ব্যাপার আপনাদের কাছে আমার একটি প্রশ্ন একজন ক্ষুদ্র সাংবাদিককে কিসের জন্য প্রত্যেক জন 22 লাখ 16 লাখ 18 লাখ টাকা ধার দেবে একজন সাংবাদিক তো শিল্পপতি না যে তিনজন মিলে 86 লাখ টাকা ধার দেবে
অবশেষে ষড়যন্ত্র করে আমার নামে তিনটি মামলা দিয়ে আমাকে দাবানোর চেষ্টা করছে কিন্তু কখনো ভাবিনি’ সাংবাদিকের হাত অনেক বড় তাই এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার না করলে দৈনিক সোনালী নিউজ এর পক্ষে থেকে ও কেন্দ্রীয় জাতীয় সাংবাদিক জোট জাতীয় প্রেসক্লাবের মানব বন্ধনে জন্য প্রস্তুতি নিয়েছি,
আরো বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নীতির তথ্য সহ
বিভিন্ন তথ্য নিয়ে দ্বিতীয় পর্বে আসছে ।
মোঃ সোহেল রানা জাতীয় দৈনিক
সোনালী খবর স্টাফ রিপোর্টার ঢাকা,
দৈনিক সোনালী নিউজ
সম্পাদক ও প্রকাশক,
ঢাকা জাতীয় কেন্দ্রীয়
সাংবাদিক জোট সদস্য,