যশোরের শার্শার বাগআঁচড়া বাজারে শত বছরের আগের পুরনো একটি শিশুগাছ জীর্ণ শীর্ণ ডাল পালা নিয়ে ঠায় দাড়িয়ে আছে। যে কোন সময় দুর্ঘটনার কারন হতে পারে। বাগআঁচড়া বাজারের জিরো পয়েন্ট এলাকায় প্রধান সড়কের পাশেই রুগ্ন অবস্থায় দাড়িয়ে রয়েছে গাছটি। জানান দিচ্ছে বিপদের আভাস। গাছের নিচে রয়েছে অনেক দোকান পাট। সেখানে ভীড় করে পথচারী সহ বাসযাত্রীরা।
বাগআঁচড়া বাজারের জিরো পয়েন্ট জুড়েই ডালপালা মেলে দাড়িয়ে রয়েছে গাছটি। গাছের ৭৫ ভাগ অংশ অর্ধ মৃত। ডালগুলি পাতাশুন্য। ঝড় হলেই খশে পড়ে শুকনো ডাল। গাছতলা দিয়ে চলাচল খুবই ঝুকিপূর্ণ।
যেকোন সময় গাছের শুকনো ডালগুলো ভেঙ্গে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশংক্ষা করছেন এলাকাবাসী ও পথচারীরা।
প্রতিদিন এই মৃতপ্রায় গাছের নিচ দিয়ে হাজার হাজার মানুষ ও যানবাহন চলাচল করে।অবস্হান করে শত শত মানুষ। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্টানের কোমলমতী শিশুরাও যাতায়াত করে এ গাছের নিচ দিয়ে।
এ ব্যাপারে বাগআঁচড়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইলিয়াস কবির বকুল বলেন, গাছটি শুকিয়ে যাচ্ছে যে কোন সময় গাছের শুকনো ভারি ডাল ভেঙ্গে একটা মারাত্মক দূর্ঘটনা ঘটতে পারে তাই গাছটি অপসারণ করা জরুরী হয়ে পড়েছে।
বাগআঁচড়া বাজার কমিটির সেক্রেটারী ও কায়বা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম বলেন, জন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় শত বছরের পুরোনো একটি শিশু গাছ আসলেই বিপজ্জনক। যেকোন সময় ভেঙ্গে পড়ে প্রানহানী ঘটাতে পারে। তিনি বলেন গাছটি দ্রুত অপসারণ করা উচিৎ।
বড় কোন দূর্ঘটনা ঘটার আগেই গাছটি অপসারণ করে তার নিচে আর একটি গাছের চারা রোপনের দাবী এলাকাবাসীর ।